Nylige kommentarer

Adolf Hitler
I thought someone wrote that yesterday, before I saw that title.

Jaime Beldrán del Río
Los comentarios que realizo aquí son poemas del ilustre Mario Benedetti; con él pienso en …

Jaime Beldrán del Río
No gaste las palabras no cambie el significado mire que lo que yo quiero lo …

Jaime Beldrán del Río
Somos la catástrofe Dice octavio que en latinoamérica los intelectuales somos la catástrofe, entre otras …

Jaime Beldrán del Río
Soy un caso perdido De manera que, como parece que no tengo remedio y estoy …

Mer

Sitater

Legg til et nytt sitat

Nylige sitater - Beste sitater - Verste sitater -

সদগুরু - সধগুরু কথন
জীবনে যা কিছু লক্ষ্য থাকুক না কেন, সেটাকে অর্জন করার জন্য যতক্ষণ না তুমি তাড়াহুড়ো করবে। তাহলে যেটা তোমার কাছে ছিলো সেটাও তোমার অনেক দূরে চলে যাবে। সাদগুরু

সদগুরু - সধগুরু কথন
তোমার অধিকাংশ ইচ্ছাই বাস্তবে তোমার নিজের ইচ্ছা হয়না । তুমি শুধু সেইসব ইচ্ছাকে তোমার সামাজিক পরিবেশ থেকে নিয়ে থাকো.

সদগুরু - সধগুরু কথন
ধ্যানের মাধ্যমে তুমি যখন বুঝবে তোমার ভিতরে অনেক সীমাবদ্ধতা আছে আর সেগুলো সবই তোমার বানানো। তখনই তোমার ভিতর সেই সীমাবদ্ধতা গুলোকে ভাঙ্গার ইচ্ছা তৈরী হবে।

সদগুরু - মৃত্যু - হয়ে উঠুন প্রকৃত জীবনমুখী
একমাত্র যদি আপনি জানেন যে আপনি মরনশীল - তবেই আপনি এই জীবনটা সত্যিকারের উপভোগ করবেন এবং আনন্দের সাথে জীবনে চলতে পারবেন। আপনার যদি প্রতিনিয়ত এটা মনে থাকে, তাহলে এই গোটা জীবন প্রক্রিয়াটা অর্থহীন মানসিক ঘুরপাক ও পার্থিব জটিলতা থেকে বেরিয়ে আসবে এবং সবকিছুকে উপলব্ধি করতে চাইবে। এটা চরম সজাগ হয়ে উঠবে। আপনার জীবন সহজাতভাবেই এসবকিছুর উর্দ্ধে কিছু খুঁজবে। আধ্যাত্মিক প্রক্রিয়া আপনার জন্য স্বাভাবিক উন্নতির এক প্রক্রিয়া হয়ে দাঁড়াবে - জোর করে করার দরকার হবে না।.

সদগুরু - এক চিরনূতন অস্তিত্ব - উপলব্ধি, মন এবং অস্তিত্ব ২
অস্তিত্ব সর্বদাই নতুন - এটি কেবলমাত্র এই মুহুর্তেই রয়েছে। এটি সৃষ্টি হয়, বিলীন হয়, আবার সৃষ্টি হয়। পুরো সৃষ্টিই এই নীতির উপর ভিত্তি করে রয়েছে। অস্তিত্বে একমাত্র যে জিনিসটি "পুরানো" কে বয়ে বেড়ায় সেটি হল আপনার মন। আপনি যখন নিজের মনের মধ্য দিয়ে কাজ করেন তখন সমস্ত কিছু - বস্তু এবং মানুষ - পুরানো হয়ে যায়। আপনি যদি সবকিছুকে যেমন আছে তেমনটি দেখেন, তবে সবকিছু সর্বদাই সজীব।.

সদগুরু - এক চিরনূতন অস্তিত্ব - উপলব্ধি, মন এবং অস্তিত্ব ১
পুরো অস্তিত্বটা সর্বদাই একেবারে নতুন। প্রতিটি মুহুর্তে আপনি যাকিছু দেখছেন- তা বিলীন হয়ে যাচ্ছে, আবার একটা কিছু তৈরী হচ্ছে, লক্ষ লক্ষ বার এটা ঘটে চলেছে। এই কারণেই গৌতম বুদ্ধ 'অনিত্য' এবং আদি শঙ্করাচার্য 'মায়ার' কথা বলেছিলেন। সবকিছু সত্যিই সবসময় সেখানে নেই। প্রতি সেকেন্ডে সবকিছু বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছে, একসাথে আসছে, বিচ্ছিন্ন হচ্ছে আবার মিলিত হচ্ছে - লক্ষাধিক বার ঘটে চলেছে।.

সদগুরু - মনকে এক কল্পবৃক্ষে রূপান্তরিত করা ৪
যোগিক লোককথায় একটি সুন্দর গল্প আছে। একজন ব্যক্তি হাঁটতে বেরিয়ে কোনওভাবে স্বর্গে পদার্পন করলেন । দীর্ঘ পথ চলার পরে তিনি কিছুটা ক্লান্ত বোধ করলেন এবং ভাবলেন, "যদি আমি কোথাও একটু বিশ্রাম নিতে পারতাম!" তিনি একটি সুন্দর গাছ দেখলেন, তার নীচে দুর্দান্ত নরম ঘাস। সে গিয়ে ঘাসের উপর শুয়ে পড়ল। ভাল করে ঘুমিয়ে, কয়েক ঘন্টা পর সে জেগে উঠলো। তখন সে ভাবলো, "ওহ! আমি ক্ষুধার্ত. আমি যদি কিছু খাবার পেতাম!" তার যেসমস্ত খাবার খেতে ইচ্ছে হচ্ছিল, সেগুলো সব তিনি চিন্তা করলেন এবং সেগুলো সব তাঁর সামনে উপস্থিত হল।.

সদগুরু - মনকে এক কল্পবৃক্ষে রূপান্তরিত করা ৩
যে মুহুর্তে আপনি জড় মনে কিছু শক্তির সঞ্চার করেন , এটি সক্রিয় হয়ে উঠবে, তবে এটি ছড়িয়ে যেতে পারে। আপনি যদি মনে আরও শক্তি সঞ্চার করেন, তবে মন এমন অবস্থায় আসবে -যেখানে মন এত ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকে না, তবে এটি দোদুল্যমান হয় - একদিন এটি এইভাবে, তো অন্য দিন সেইভাবে। মুহূর্তে মুহূর্তে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকার চেয়ে এটি একটি বিশাল উন্নতি, আপনি যদি এটিতে আরও শক্তি সঞ্চার করেন তাহলে এটি ধীরে ধীরে একমুখী হয়ে যায় - এটি খুবই ভাল। তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল মন একটি সচেতন প্রক্রিয়া হওয়া উচিত।.

সদগুরু - মনকে এক কল্পবৃক্ষে রূপান্তরিত করা ২
সরল মনের মানুষেরা শরীরের সমস্ত ক্রিয়াকলাপ তথাকথিত বুদ্ধিজীবী মানুষের চেয়ে অনেক বেশি ভাল সম্পাদন করেন; কারণ অশান্তি ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে কিছু বুদ্ধির প্রয়োজন। কিন্তু একটি অলস মনের মানুষ, মানুষ হবার অর্থ কী তা বোঝার সম্ভাবনার চেয়ে পাশবিক প্রকৃতির অনেক নিকটে থাকেন।.

সদগুরু - মনকে এক কল্পবৃক্ষে রূপান্তরিত করা
যন্ত্রের দিক থেকে এই অস্তিত্বের মধ্যে সবচেয়ে অলৌকিক জিনিসটি কম্পিউটার, গাড়ি বা মহাকাশযান নয়, এটি হ'ল মানব মন। আপনি যদি এটি সচেতনভাবে ব্যবহার করতে পারতেন তবে এটিই সবচেয়ে অলৌকিক জিনিস। আপনার মন পাঁচটি ভিন্ন অবস্থায় থাকতে পারে। এটা জড় হতে পারে। এর অর্থ এটি মোটেও সক্রিয় নয়, এটি প্রাথমিক অবস্থায় রয়েছে। জড় মন কোনও সমস্যা হয় না। যে খুব সাধারণ-মনের এবং যার বুদ্ধি এখনও সমৃদ্ধ নয় তার কোনও সমস্যা নেই। সে ভাল খায়, ভালো ঘুমায়। যারা চিন্তা করেন, তাদেরই ঘুমোতে সমস্যা হয় ।.

লালন বিশ্বসংঘ - ফকির লালন শাহ
"সবার উপরে মানুষ সত্য, তাহার উপরে নাই" -এই মুক্তমানব দর্শনের আলোকে মানুষকে ধর্ম, বর্ণ, গোত্র, জাত, পেশা, ভাষা ও রাষ্ট্রসীমার ভাগাভাগির উর্ধ্বে ’মূল্যবান মহাসম্পদ' রূপে প্রতিষ্ঠার পথ রচনা করা।.

লালন বিশ্বসংঘ - লালন সঙ্গীত
সাম্প্রতিক কালে জাতিসংঘের শিক্ষা ও সংস্কৃতি কমিশন ইউনেস্কো লালনসঙ্গীতকে বিশ্বঐতিহ্যের সংরক্ষণযোগ্য অমূল্য মহাসম্পদ বলে ঘোষণা করেছে। লালনসঙ্গীত তথাকথিত প্রমোদ-বিনোদনের লোকসঙ্গীত মোটেও নয়, সপ্তলোক ছাড়িয়ে লোকোত্তরের মহাজাগতিক সঙ্গীত। সোয়াশো বছরকাল আগে লোকান্তরিত ফকির লালনকে আমরা চিনি শুনি তাঁর কালোত্তীর্ণ কালাম বা স্বর্গীয় বাণীর কল্যাণে। অথচ তিনি নিজে কিছু লিখেননি। সবই তাঁর ওরাল ট্রাডিশানে মানে সাধকবংশ পরম্পরায় বাচিক চর্চাগত ধারাবাহিকতায় স্মৃতিশ্রুতি সূত্রে বেঁচে আছে আজও।.

লালন বিশ্বসংঘ - ফকির লালন শাহ
ফকির লালন শাহের জন্ম ১৭৭২ সালের ৮ মার্চ দোলপূর্ণিমালগ্নে অবিভক্ত ভারতের বঙ্গ প্রদেশের (তৎকালীন যশোহর জেলা এবং বর্তমানে ঝিনাইদহ জেলার) হরিণাকুণ্ড থানার অন্তর্গত হরিশপুর গ্রামে। তখনকার দিনে হরিশপুর ও আশেপাশের গ্রামগুলোয় 'ধুয়োজারি' গানের ব্যাপক প্রচলন ছিল। এ গানের গায়কগণ সমাজে 'বয়াতি' নামে পরিচিত ছিল। বাল্যকাল থেকে লালন এ গানে আকৃষ্ট হয়ে পড়েন। প্রথমে শ্রোতা ও পরে গায়ক হিসেবে তিনি এ গানের জগতে যোগ দেন। অল্পদিনে বয়াতিরূপে তিনি সুপরিচিত হয়ে ওঠেন।.

বাংলাপিডিয়া - কাওয়ালি
যে সকল রাগ আধ্যাত্মিক প্রেমপ্রকাশক সে সকল রাগে কাওয়ালি গান গাওয়া হয়। এতে দাদরা, ধূমালি, রূপক, পশ্তু ইত্যাদি তাল ব্যবহূত হয়। কাওয়ালি গানের শিল্পীরা 'কাওয়াল' নামে পরিচিত। পুরান ঢাকার আদিবাসীদের মধ্যে এ গানের প্রচলন আছে। তারা বিভিন্ন জলসা, বিবাহ ইত্যাদি অনুষ্ঠান উপলক্ষে এ গানের আয়োজন করে থাকে।.

বাংলাপিডিয়া - কাওয়ালি
কাওয়ালি এক প্রকার আধ্যাত্মিক প্রেমবিষয়ক ভক্তিমূলক গান। 'কওল' থেকে কাওয়ালি শব্দটির উৎপত্তি। আমীর খসরু এই ধারা সঙ্গীতের প্রবর্তক। এ গান মূলত সুফি সাধকরা গেয়ে থাকেন। ফারসি ও উর্দু ভাষায় রচিত কাওয়ালি গান মুসলমান সম্প্রদায়ের মধ্যে প্রচলিত। এ গানের স্থায়ী ও অন্তরার মধ্যে তাল বন্ধ রেখে প্রতিবার বিভিন্ন প্রকার স্বরবিন্যাস বা রাগের সমাবেশ করা হয়। সাধারণত দলগতভাবে এ গান গাওয়া হয়। এতে একজন মূল গায়ক থাকেন, অন্যরা ধুয়া ধরে।.

বাংলাপিডিয়া - কৃষি
কৃষির অন্য তিনটি উপখাত পশুসম্পদ, মৎস্য ও বন ছিল অপেক্ষাকৃত গুরুত্বহীন। বিভিন্ন ধরনের ফসল আবাদ করা হতো এবং সরকারি প্রকাশনায় সংগ্রহের সময় অনুযায়ী এগুলি তিন শিরোনামে উল্লেখ করা হতো ভাদই (শারদ), খারিফ (হৈমন্তী) ও রবি (বাসন্তী)। এসব ফসলের মধ্যে ছিল ধান, পাট, গম, জোয়ার, যব, আখ, তামাক, তৈলবীজ, আলু, পিঁয়াজ, রসুন, আফিম, নীল, চা, বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি, ডাল, সুগন্ধি ও মসলা।.

বাংলাপিডিয়া - কান্তনগর মন্দির
কান্তনগর মন্দির ইটের তৈরি আঠারো শতকের মন্দির। দিনাজপুর শহর থেকে প্রায় ১৯ কি.মি উত্তরে এবং দিনাজপুর-তেতুলিয়া সড়কের প্রায় ২ কি.মি পশ্চিমে ঢেপা নদীর অপর পাড়ে এক শান্ত নিভৃতগ্রাম কান্তনগরে এ মন্দির স্থাপিত। বাংলার স্থাপত্যসমূহের মধ্যে বিখ্যাত এ মন্দির বিশিষ্টতার অন্যতম কারণ হচ্ছে পৌরাণিক কাহিনীসমূহ পোড়ামাটির অলঙ্করণে দেয়ালের গয়ে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। এ নবরত্ন বা 'নয় শিখর' যুক্ত হিন্দু মন্দিরের চূড়া থেকে আদি নয়টি শিখর ১৮৯৭ সালের ভূমিকম্পে ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল।.

প্রথম আলো - দেশে দেশে কেন এত বিক্ষোভ ?
এখন ঘোর বিক্ষোভের কাল। বৈরুত থেকে বাগদাদ, হংকং থেকে প্যারিস, সান্তিয়াগো থেকে দিল্লি, সাওপাওলো থেকে তেহরান, সব জায়গাতেই বিক্ষোভ হয়েছে। নতুন শতকের দ্বিতীয় দশকটা বিক্ষোভের সময় হিসাবেই ইতিহাসের পাতায় ঠাঁই করে নেবে। শুরুটা হয়েছিল তিউনিসিয়ায়। সবাই এর নাম দিয়েছিল আরব বসন্ত। এরপর বিক্ষোভের বসন্ত কেবলই দীর্ঘায়িত হয়েছে। এই বসন্তের বাতাসে বৈষম্য ও অসাম্যের রোদন। ফ্রান্সে এ সপ্তাহেও বিক্ষোভ হয়েছে।.

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর - করুণা
আজ রাত্রে করুণার পীড়া বড়ো বাড়িয়াছে। শিয়রে বসিয়া রজনী কাঁদিতেছে। আর পণ্ডিতমহাশয় কিছুতেই ঘরের মধ্যে স্থির থাকিতে না পারিয়া বাহিরে গিয়া শিশুর ন্যায় অধীর উচ্ছ্বাসে কাঁদিতেছেন। নরেন্দ্র গৃহে নাই। আজ করুণা একবার নরেন্দ্রকে ডাকিয়া আনিবার জন্য মহেন্দ্রকে অনুরোধ করিল। নরেন্দ্র যখন গৃহে আসিলেন, তাঁহার চক্ষু লাল, মুখ ফুলিয়াছে, কেশ ও বস্ত্র বিশৃঙ্খল। হতবুদ্ধিপ্রায় নরেন্দ্রকে করুণার শয্যার পার্শ্বে সকলে বসাইয়া দিল। করুণা কম্পিত হস্তে নরেন্দ্রের হাত ধরিল, কিন্তু কিছু কহিল না।.

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর - করুণা
আমি যাহা মনে করিয়াছিলাম তাহাই হইয়াছে। নরেন্দ্র যে কিরূপ লোক তাহা এতদিনে পাড়ার লোকেরা টের পাইল, আর হতভাগিনী করুণাকে যে কষ্ট পাইতে হইবে তাহা এত দিনে তাহারা বুঝিতে পারিল। কিন্তু পণ্ডিতমহাশয় দুয়ের কোনোটাই বুঝিলেন না। করুণা আজকাল কিছু মনের কষ্টে আছে। মনের উল্লাসে বিজন কাননে সে খেলা করিবে, বক্ষে করিয়া লইয়া পাখির সঙ্গে কত কী কথা কহিবে, কোলের উপর রাশি রাশি ফুল রাখিয়া পাদুটি ছড়াইয়া আপন মনে গুনগুন করিয়া গান গাইতে গাইতে মালা গাঁথিবে, যাহাকে ভালোবাসে তাহার মুখের পানে চাহিয়া চাহিয়া অস্ফুট আহ্লাদে.