Nylige kommentarer

Adolf Hitler
I thought someone wrote that yesterday, before I saw that title.

Jaime Beldrán del Río
Los comentarios que realizo aquí son poemas del ilustre Mario Benedetti; con él pienso en …

Jaime Beldrán del Río
No gaste las palabras no cambie el significado mire que lo que yo quiero lo …

Jaime Beldrán del Río
Somos la catástrofe Dice octavio que en latinoamérica los intelectuales somos la catástrofe, entre otras …

Jaime Beldrán del Río
Soy un caso perdido De manera que, como parece que no tengo remedio y estoy …

Mer

Sitater

Legg til et nytt sitat

Nylige sitater - Beste sitater - Verste sitater -

জহির রায়হান by simanta - সময়ের প্রয়োজনে – জহির রায়হান
প্রথম প্রথম কাউকে মরতে দেখলে ব্যথা পেতাম। কেমন যেন একটু দুর্বল হয়ে পড়তাম। কখনো চোখের কোণে একফোঁটা অশ্রু হয়তো জন্ম নিত। এখন অনেকটা সহজ হয়ে গেছি। কী জানি, হয়তো অনুভূতিগুলো ভোঁতা হয়ে গেছে, তাই। মৃত্যুর খবর আসে। মরা মানুষ দেখি। মৃতদেহ কবরে নামাই। পরক্ষণে ভুলে যাই। রাইফেলটা কাঁধে তুলে নিয়ে ছোট্ট টিলাটার ওপরে এসে দাঁড়াই। সামনে তাকাই। বিরাট আকাশ। একটা লাউয়ের মাচা। কচি লাউ ঝুলছে। বাতাসে মৃদু দুলছে। কয়েকটা ধানক্ষেত। দুটো তালগাছ। দূরে আরেকটা গ্রাম। খবর এসেছে ওখানে ঘাঁটি পেতেছে ওরা।.

জহির রায়হান by simanta - সময়ের প্রয়োজনে
কিছুদিন আগে সংবাদ সংগ্রহের জন্য মুক্তিযোদ্ধাদের একটা অগ্রবর্তী ঘাঁটিতে গিয়েছিলাম। ক্যাম্প-কমান্ডার ভীষণ ব্যস্ত ছিলেন। সেই ব্যস্ততার মুহূর্তে আমার দিকে একটা খাতা এগিয়ে দিয়ে বললেন, আপনি বসুন। এই খাতাটা পড়ুন বসে বসে। আমি কয়েকটা কাজ সেরে নিই। এরপর আপনার সঙ্গে আলাপ করব। খাতাটা হাত বাড়িয়ে নিলাম। লাল মলাটে বাঁধানো একটা খাতা। ধুলো, কালি আর তেলের কালচে দাগে ময়লা হয়ে গেছে এখানে-ওখানে। খাতাটা খুললাম। মেয়েলি ধরনের গোটা-গোটা হাতে লেখা। মাঝেমধ্যে একটু এলোমেলো। আমি পড়তে শুরু করলাম।.

simanta - আমি পারব, আমাকে পারতেই হবে
"যখন তিনি গেলেন চাকরির ইন্টার্ভিউ দিতে তখন তাকে বলা হল তিনি চাকরি করার যোগ্যতা রাখেন না!! তার দক্ষতার অভাব রয়েছে ! কথাগুলো শুনে তিনি রাগ করেননি কিংবা ভেঙ্গেও পড়েননি; তবে প্রতিজ্ঞা করেছিলেন নিজেকে প্রমাণ করবেন, প্রমাণ দেবেন যে চাকরিদাতাদের কথাগুলো ভুল"!! আর ঠিক করলেনও তাই । নিজেই প্রতিষ্ঠা করলেন কোম্পানি ! নিজের বুদ্ধিমত্তা দিয়েই বানাতে লাগলেন নিত্য নতুন মডেলের গাড়ি যার ব্রান্ড নাম "হোন্ডা" যার প্রতিষ্ঠাতা হলেন হার না মানা "সইচিরও হোন্ডা"।.

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর by simanta - আমাদের ছোট নদী
আমাদের ছোটো নদী চলে বাঁকে বাঁকে বৈশাখ মাসে তার হাঁটু জল থাকে। পার হয়ে যায় গোরু, পার হয় গাড়ি, দুই ধার উঁচু তার, ঢালু তার পাড়ি। চিক্ চিক্ করে বালি, কোথা নাই কাদা, একধারে কাশবন ফুলে ফুলে সাদা। কিচিমিচি করে সেথা শালিকের ঝাঁক, রাতে ওঠে থেকে থেকে শেয়ালের হাঁক। আর-পারে আমবন তালবন চলে, গাঁয়ের বামুন পাড়া তারি ছায়াতলে। তীরে তীরে ছেলে মেয়ে নাইবার কালে গামছায় জল ভরি গায়ে তারা ঢালে। সকালে বিকালে কভু নাওয়া হলে পরে আঁচল ছাঁকিয়া তারা ছোটো মাছ ধরে।.

জসীম উদ্দিন by simanta - নিমন্ত্রণ – জসীম উদ্দিন
তুমি যাবে ভাই - যাবে মোর সাথে, আমাদের ছোট গাঁয়, গাছের ছায়ায় লতায় পাতায় উদাসী বনের বায়; মায়া মমতায় জড়াজড়ি করি মোর গেহখানি রহিয়াছে ভরি, মায়ের বুকেতে, বোনের আদরে, ভাইয়ের স্নেহের ছায়, তুমি যাবে ভাই - যাবে মোর সাথে, আমাদের ছোট গাঁয়, ছোট গাঁওখানি- ছোট নদী চলে, তারি একপাশ দিয়া, কালো জল তার মাজিয়াছে কেবা কাকের চক্ষু নিয়া; ঘাটের কিনারে আছে বাঁধা তরী পারের খবর টানাটানি করি; বিনাসুতি মালা গাথিছে নিতুই এপার ওপার দিয়া; বাঁকা ফাঁদ পেতে টানিয়া আনিছে দুইটি তটের হিয়া।.

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর by simanta - সোনার তরী – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
গনে গরজে মেঘ, ঘন বরষা। কূলে একা বসে আছি, নাহি ভরসা। রাশি রাশি ভারা ভারা ধান-কাটা হল সারা, ভরা নদী ক্ষুরধারা খরপরশা- কাটিতে কাটিতে ধান এল বরষা॥ একখানি ছোটো খেত, আমি একেলা- চারি দিকে বাঁকা জল করিছে খেলা। পরপারে দেখি আঁকা তরুছায়ামসী-মাখা গ্রামখানি মেঘে ঢাকা প্রভাতবেলা- এপারেতে ছোটো খেত, আমি একেলা॥ গান গেয়ে তরী বেয়ে কে আসে পারে! দেখে যেন মনে হয়, চিনি উহারে। ভরা পালে চলে যায়, কোনো দিকে নাহি চায়, ঢেউগুলি নিরুপায় ভাঙে দু ধারে- দেখে যেন মনে হয় চিনি উহারে॥.

কাজী নজরুল ইসলাম by simanta - আজ সৃষ্টি-সুখের উল্লাসে
আজ সৃষ্টি সুখের উল্লাসে- মোর মুখ হাসে মোর চোখ হাসে মোর টগবগিয়ে খুন হাসে আজ সৃষ্টি-সুখির উল্লাসে। আজকে আমার রুদ্ধ প্রণের পল্বলে - বান ডেকে ঐ জাগল জোয়ার দুয়ার-ভাঙ্গা কল্লেলে। আসল হাসি, আসল কাঁদন মুক্তি এলো, আসল বাঁধন, মুখ ফুটে আজ বুক ফাটে মোর তিক্ত দুখের সুখ আসে। ঐ রিক্ত বুকের দুখ আসে - আজ সৃষ্টি-সুখের উল্লাসে! আসল উদাস, শ্বসল হুতাশ সৃষ্টি-ছাড়া বুক-ফাটা শ্বাস, ফুললো সাগর দুললো আকাশ ছুটলো বাতাস, গগন ফেটে চক্র ছোটে, পিণাক-পাণির শূল আসে!

কাজী নজরুল ইসলাম - মানুষ by simanta
গাহি সাম্যের গান- মানুষের চেয়ে কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান, নাই দেশ-কাল-পাত্রের ভেদ, অভেদ ধর্মজাতি, সব দেশে, সল কালে, ঘরে-ঘরে তিনি মানুষের জ্ঞাতি। 'পূজারী, দুয়ার খোল, ক্ষুদার ঠাকুর দাঁড়ায়ে দুয়ারে পূজার সময় হলো!' স্বপ্ন দেখিয়া আকুল পূজারী খুলিল ভজনালয় দেবতার বরে আজ রাজা-টাজা হ'য়ে যাবে নিশ্চয়! জীর্ণ-বস্ত্র শীর্ণ-গাত্র, ক্ষুদায় কন্ঠ ক্ষীণ ডাকিল পান্থ, 'দ্বার খোল বাবা, খাইনি তো সাত দিন!' সহসা বন্ধ হ'ল মন্দির, ভুখারী ফিরিয়া চলে, তিমির রাত্রি, পথ জুড়ে তার ক্ষুদার মানিক জ্বলে!

কাজী নজরুল ইসলাম - বিদায় বেলায় by simanta
তুমি অমন ক'রে গো বারে বারে জল-ছল-ছল চোখে চেয়ো না, জল-ছল-ছল চোখে চেয়ো না। ঐ কাতর কন্ঠে থেকে থেকে শুধু বিদায়ের গান গেয়ো না, শুধু বিদায়ের গান গেয়ো না। হাসি দিয়ে যদি লুকালে তোমার সারা জীবনের বেদনা, আজো তবে শুধু হেসে যাও, আজ বিদায়ের দিনে কেঁদো না। ঐ ব্যথাতুর আঁখি কাঁদো-কাঁদো মুখ দেখি আর শুধু হেসে যাও,আজ বিদায়ের দিনে কেঁদো না। চলার তোমার বাকী পথটুকু- পথিক! ওগো সুদূর পথের পথিক- হায়, অমন ক'রে ও অকর"ণ গীতে আঁখির সলিলে ছেয়ো না, ওগো আঁখির সলিলে ছেয়ো না।।.

কাজী নজরুল ইসলাম - ঈশ্বর by simanta
কে তুমি খুঁজিছ জগদীশ ভাই আকাশ পাতাল জুড়ে' কে তুমি ফিরিছ বনে-জঙ্গলে, কে তুমি পাহাড়-চূড়ে? হায় ঋষি দরবেশ, বুকের মানিকে বুকে ধ'রে তুমি খোঁজ তারে দেশ-দেশ। সৃষ্টি রয়েছে তোমা পানে চেয়ে তুমি আছ চোখ বুঁজে, স্রষ্টারে খোঁজো-আপনারে তুমি আপনি ফিরিছ খুঁজে! ইচ্ছা-অন্ধ! আঁখি খোলো, দেশ দর্পণে নিজ-কায়া, দেখিবে, তোমারি সব অবয়বে প'ড়েছে তাঁহার ছায়া। শিহরি' উঠো না, শাস্ত্রবিদের ক'রো না ক' বীর, ভয়- তাহারা খোদার খোদ ' প্রাইভেট সেক্রেটারী' ত নয়! সকলের মাঝে প্রকাশ তাঁহার, সকলের মাঝে তিনি!

কাজী নজরুল ইসলাম - নারী by simanta
সাম্যের গান গাই- আমার চক্ষে পুরুষ-রমণী কোনো ভেদাভেদ নাই! বিশ্বে যা-কিছু মহান সৃষ্টি চির-কল্যাণকর, অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর। বিশ্বে যা-কিছু এল পাপ-তাপ বেদনা অশ্রুবারি, অর্ধেক তার আনিয়াছে নর, অর্ধেক তার নারী। নরককুন্ড বলিয়া কে তোমা' করে নারী হেয়-জ্ঞান? তারে বলো, আদি পাপ নারী নহে, সে যে নর-শয়তান। অথবা পাপ যে-শয়তান যে-নর নহে নারী নহে, ক্লীব সে, তাই সে নর ও নারীতে সমান মিশিয়া রহে। এ-বিশ্বে যত ফুটিয়াছে ফুল, ফলিয়াছে যত ফল, নারী দিল তাহে রূপ-রস-মধু-গন্ধ সুনির্মল।.

জীবনানন্দ দাশ - এই পৃথিবীতে আমি অবসর নিয়ে শুধু আসিয়াছি by sim@nta
এই পৃথিবীতে আমি অবসর নিয়ে শুধু আসিয়াছি - আমি হৃষ্ট কবি আমি এক; - ধুয়েছি আমার দেহ অন্ধকারে একা একা সমুদ্রের জলে; ভালোবাসিয়াছি আমি রাঙা রোদ, ক্ষান্ত কার্তিকের মাঠে - ঘাসের আঁচলে ফড়িঙের মতো আমি বেড়ায়েছি - দেখেছি কিশোরী এস হলুদ করবী ছিঁড়ে নেয় - বুকে তার লাল পেড়ে ভিজে শাড়ি করুন শঙ্খের মতো ছবি ফুটাতেছে - ভোরের আকাশখানা রাজহাস ভরে গেছে নব কোলাহলে নব নব সূচনার: নদীর গোলাপী ঢেউ কথা বলে - তবু কথা বলে, তবু জানি তার কথা কুয়াশায় ফুরায় না - কেউ যেন শুনিতেছে সবি।.

শামসুর রাহমান - স্বাধীনতা তুমি – শামসুর রাহমান
স্বাধীনতা তুমি রবিঠাকুরের অজর কবিতা, অবিনাশী গান। স্বাধীনতা তুমি কাজী নজরুল ঝাঁকড়া চুলের বাবরি দোলানো মহান পুরুষ, সৃষ্টিসুখের উল্লাসে কাঁপা- স্বাধীনতা তুমি শহীদ মিনারে অমর একুশে ফেব্রুয়ারির উজ্জ্বল সভা স্বাধীনতা তুমি পতাকা-শোভিত শ্লোগান-মুখর ঝাঁঝালো মিছিল।.

অগ্নিময় - অগ্নিময় বাকু
ফেলুদার গল্পের সোনার কেল্লার মতোই ইশেরি শেহের পাতালরেলস্টেশন থেকে মিনিট দশেক দূরত্বে এক সোনার কেল্লার সন্ধান পাই আমি। বিকেলের পড়ন্ত রোদ কেল্লার দেয়ালে পড়ে ধাতব মুদ্রার মতো ঝিকমিক করে ওঠে। আর অদূরের কাস্পিয়ান সাগর থেকে ছুটে আসা দামাল হাওয়ায় কেল্লার মাথায় টানিয়ে রাখা পতাকা যেন সবকিছু ছিঁড়েছুড়ে ভেসে যেতে চায় অজানার পানে। কেল্লার ওই পতাকাটিকে অজান্তে নিশানা করে হাঁটলেও আমার গন্তব্য কিন্তু এই কেল্লা নয়। আমি খুঁজছি আমার হোটেল। রেলস্টেশন থেকে এক আইসক্রিমওয়ালার নির্দেশিত পথ ধরে চলতে গিয়ে চলে এসেছি এ পথে.

কাদের - মোবাইলের অপব্যবহার
যুবসমাজের অবক্ষয়ের মূলে বর্তমানে মোবাইলের অপব্যবহার দায়ী। মাত্রারিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ফলে যুবসমাজের পড়াশুনা ব্যহত হচ্ছে। মোবাইল এখন কোমলমতি শিশুদের হাতের নাগালে চলে আসায় তারা এখন অধিক সময় মোবাইল ব্যবহারে ব্যয় করছে যে কারনে তাদের সৃষ্টিশীলতার বিকাশ ব্যহত হচ্ছে। মোবাইল অপব্যবহার রোধে অভিভাবকদের আরো বেশি সচেতন হতে হবে। বাচ্চাদেরকে সৃষ্টিশীলতামূলক কাজে আরো বেশি উৎসাহিত করতে হবে এবং বিভিন্ন খেলাধুলায় তাদের সুযোগ দিতে হবে।.

দৈনিক প্রথম আলো - চকবাজার আগুনের ঘটনায় মামলা
রাজধানীর চকবাজারের চুড়িহাট্টায় আগুনে হতাহতের ঘটনায় মামলা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১১ টার দিকে চকবাজার থানায় এই মামলা হয়। চকবাজার থানার উপপরিদর্শক (এসআই) দেলোয়ার হোসেন বাদী মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামি করা হয়েছে। চকবাজার থানা সূত্র এই তথ্য জানায়। চকবাজারের চুড়িহাট্টায় বুধবার রাতে ভয়াবহ আগুনে পুড়ে অঙ্গার হয় ৬৭ প্রাণ। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়বে কলে ধারণা করা হচ্ছে। অগ্নিদগ্ধদের মধ্যে যে নয়জন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন আছেন, তাঁদের অবস্থা আশঙ্কাজন.

রবিন্দ্রনাথ ঠাকুর - ছোট গল্প
ছোট গল্প ছোট কথা ছোট ছোট দুঃখ ব্যাথা নিতান্তই সহজ সরল ।.

ইমরান - বেইলি সেতু
যে বেইলি সেতুর ধারণক্ষমতা সর্বোচ্চ ২০ টন, সেটার ওপর দিয়ে যদি ২৭ টন ওজনের ট্রাক চলাচল করে আর সেতুটি যদি জরাজীর্ণ থাকে, তাহলে স্বাভাবিকভাবেই সেটি ভেঙে পড়ার কথা। পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার তুষখালী এলাকায় গত শুক্রবার রাতে ঠিক তা-ই ঘটেছে। খননযন্ত্রবোঝাই একটি ট্রাক বেইলি সেতুটি পার হওয়ার সময় তা ভেঙে খালে পড়ে যায়। সেতুটি ভেঙে যাওয়ায় মঠবাড়িয়া ও বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার সঙ্গে ঢাকা, চট্টগ্রাম, বরিশাল, খুলনা, বেনাপোল, পিরোজপুরসহ ১২টি স্থানের সরাসরি সড়ক যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে।.

Wikipedia - বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
বাংলাকে অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার দাবী নিয়ে প্রতিষ্ঠিত আন্দোলনে অংশ নেয়ার মাধ্যমেই শেখ মুজিবের রাজনৈতিক তৎপরতার সূচনা ঘটে। ১৯৪৮ সনের ফেব্রুয়ারি ২৩ তারিখে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী খাজা নাজিমউদ্দিন গণ-পরিষদের অধিবেশনে বলেন যে, উর্দূই হবে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা। তার এই মন্তব্যে সমগ্র পূর্ব পাকিস্তনে বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। প্রতিবাদী শেখ মুজিব অবিলম্বে মুসলিম লীগের এই পূর্ব পরিকল্পিত সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরুর সিদ্ধান্ত নেন। এই বছরের ২ মার্চে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক.

ফাহিম হক - আবেদনপত্র
বরাবর, অধ্যক্ষ, ব্রাইট টাইপিং সেন্টার জয়দেবপুর, গাজীপুর। বিষয় : ফ্রিতে টাইপিং কোর্সে ভর্তির জন্য আবেদন। জনাব, যথাবিহীত সম্মান প্রদর্শন পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে, আমি ফাহিম হক, পিতা- ফজলুল হক, মাতা- ফাতেমা হক, সাং- চাপুলিয়া, পোঃ বি.ও.এফ, উপজেলা- গাজীপুর সদর, জেলা- গাজীপুর- আপনার বরাবর আবেদন করছি যে, অর্থনৈতিক কারণে আমি আপনার প্রতিষ্ঠানে ফ্রিতে টাইপিং কোর্সে ভর্তি হতে ইচ্ছুক। অতএব, আমার আবেদনখানা মঞ্জুর করতে জনাবের যেন সুমর্জি হয়। নিবেদক, ফাহিম হক মোবাইল : 01933573291.