Comentarios recientes

Joel Hawes
Whoa, my first 170 wpm quote!

r/ShowerThoughts
this is sad

Indrajit Roy Choudhury (original)
Did he think the anger was coming from someone else? How would that make any …

J.K. Rowling
This is a really good blog! As well as that, your web site loads quite …

G.K. Chesterton
CAPPP

Más

Citas

Agregar una nueva cita

Citas recientes - Mejores citas - Peor citas -

সংগৃহীত - সময়ানুবর্তিতা
সময়ানুবর্তিতার চর্চা করে একে অভ্যাসে পরিণত করতে হয়। শৈশবকাল থেকেই বিভিন্ন কাজের মধ্য দিয়ে এই গুণ অর্জন করতে হয়। শৈশব হচ্ছে বীজ বপনের সময়। এ সময়ে গড়ে ওঠা অভ্যাসই আমাদের মধ্যে সারা জীবনে বজায় থাকে। আমাদের উদ্দেশ্য হওয়া উচিত "যথাসময়ে যথা কাজ।"

সংগৃহীত - ধনসম্পদ
জীবনে সুখের জন্য নিঃসন্দেহে ধনসম্পদ প্রয়োজন। কিন্তু এই ধনসম্পদ মুষ্টিমেয় ব্যক্তির হাতে কেন্দ্রীভূত হওয়ার একটা প্রবণতা থাকে। এর ফলে ধনী হয়ে ওঠে আরও ধনী, আর দরিদ্র হয়ে ওঠে আরও দরিদ্র। এটা অবশ্যই ধনের অপব্যবহার। সমাজের বৃহত্তম অংশের সুখস্বাচ্ছন্দ্য বৃদ্ধির জন্য ধনসম্পদের ন্যায্য বন্টন প্রয়োজন।.

সংগৃহীত - সময়
আমাদের জীবন সংক্ষিপ্ত। কিন্তু আমাদের অনেক কিছু করার থাকে। মানবজীবন কিছু মুহূর্তের সমষ্টি মাত্র। তাই এক মুহূর্তও আমাদের অকারণে নষ্ট করা উচিত নয়। সময় নষ্ট করার অর্থ জীবনকে সংক্ষিপ্ত করা। সময় ও জোয়ার-ভাটা কারও জন্য অপেক্ষা করে না।.

ফিরোজ - গন্তব্য ও ভাগ্য
সবার গন্তব্য আর গন্তব্যপথে বাধাবিপত্তি তুলনামূলকভাবে একই। তোমার ভাগ্য নির্ভর করবে, তুমি হতাশ হয়ে হাল ছেড়ে দিবে নাকি পূর্ণোদ্দমে ঘুরে দাঁড়াবে তার উপর।.

ভাবসম্প্রসারণ - অপরের দুঃখ কথা করিলে চিন্তন আপনার মনে দুঃখ থাকে কতক্ষণ।
পৃথিবীতে অসংখ্য মানুষ বাস করে আর তাদের প্রত্যেকেরই আলাদা আলাদা দুঃখ-কষ্ট, অভাববোধ আছে। তবে সে দুঃখ-কষ্টগুলো একান্তই ব্যক্তিগত। আর কেবলমাত্র ব্যক্তিগত সুখ-দুঃখের চিন্তা করা কোনো মানুষের জীবনের একমাত্র উদ্দেশ্য হতে পারে না। কেননা শুধুমাত্র নিজের ভোগ-বিলাস আর স্বার্থরক্ষার জন্য মানবজীবন নয়। মানুষ পরস্পরের উপর নির্ভরশীল হয়ে সমাজবদ্ধভাবে বাস করে। এই সমাজবদ্ধ জীবনে স্বার্থপরের মতো শুধুমাত্র নিজেকে নিয়ে ভাবা উচিত নয়। বরং চারপাশের সমস্ত দুঃখী, অভাবী মানুষের দুঃখকে উপলব্ধি করতে হবে।.

ভাবসম্প্রসারণ - অর্থ সম্পদের বিনাশ আছে কিন্তু জ্ঞান সম্পদ কখনো বিনষ্ট হয় না।
মানুষ যখন থেকেই সভ্যতা নির্মাণ করার শুরু করেছে তখন থেকে অর্থের গুরুত্ব বাড়তে শুরু করেছে। বর্তমান সভ্যতার মাপকাঠিতে অর্থ একটি বড় ব্যাপার। অর্থ দিয়েই মূলত আমরা সমাজে মানুষের অবস্থান এবং গ্রহণযোগ্যতা পরিমাপ করে থাকি। বিত্তবান হিসেবে সমাজে পরিচিত হওয়াটাও অনেকের কাছে জীবনের একমাত্র লক্ষ্য। কিন্তু এই বিত্ত-বৈভব, ধন-সম্পদ যেকোনো মুহূর্তে হারিয়ে যেতে পারে। আমীর পরিণত হতে পারে ফকিরে। কিন্তু জ্ঞান এমন এক সম্পদ যা কোনদিন বিনষ্ট হয় না। একজন জ্ঞানী চিরদিনের জন্য জ্ঞানী। কিন্তু একজন ধনী চিরদিন ধনী নাও থাকতে প.

ভাবসম্প্রসারণ - অভাব অল্প হলে দুঃখও অল্প হয়ে থাকে।
মানবজীবন ছোট হলেও মানুষের চাহিদার কোনো শেষ নেই। একটা অভাব পূরণের সাথে সাথে মানুষের জীবনে অন্য একটি অভাব দেখা দেয়। কিন্তু কোনো মানুষের পক্ষেই জীবনের সব অভাব পূরণ করা সম্ভব নয়। ফলে এই অপূরণীয় অভাবের সাথে সাথে তার জীবনে দুঃখবোধ সৃষ্টি হয়। অভাব যত বাড়ে অপূর্ণতা ততই ভিড় করে। সেই অপূর্ণতা দুঃখকে আরও ঘণীভূত করে। সভ্যতার উন্নয়নের সাথে সাথে মানুষের অভাববোধও বাড়ছে। প্রতিদিনই মানুষের জীবনে নতুন নতুন অভাব সৃষ্টি হচ্ছে। এর ফলে তার না পাওয়ার কষ্টও ক্রমশ বেড়েই চলেছে। কারণ এসব অভাব পূরণ করা মানুষের পক্ষে প্রায়ই.

আবু ইসহাক - দীঘল বাড়ী
আসলে গয়নাগুলো ছিল ওসমানের প্রথমা স্ত্রীর। সে মারা যাওয়ার পর চোখা রূপার এই গয়নাগুলোকে মেজে ধুয়ে নিয়ে আসা হয়েছে। জহিরুদ্দিন গয়না হাতে নিয়ে ভালো করে পরখ করে। নাকের নোলক ও নাকফুল ছাড়া আর কোনটাই তার কাছে রূপার বলে মনে হয় না। সে কেমিক্যালের কানফুল জোড়া এক দিকে সরিয়ে হাত দিয়ে আর গুলো চোকের কাছে নিয়ে দেখে। কিন্তু বরপক্ষের এত লোকের সামনে কথা বলতে তার সাহস হয় না। সত্যিই যদি রূপার জিনিস হয়ে থাকে তবে মজলিশের এত লোকের সামনে লজ্জায় কান কাটা যাবে। কেউ হয়ত বলেও বসতে পারে,- বাপের বয়সে রূপা দ্যাহ নাই কোন দিন?

সৌরভ - মুক্তিযুদ্ধ
যাদের জীবনযাত্রার মান বৃদ্ধি তাঁদের মনে হতাশা সৃষ্টি করেছিল। আমি মনে করি, এটা শুধু পাকিস্তানফেরত সামরিক কর্মকর্তা-সৈনিকদের বেলায় প্রযোজ্য নয়, এটা মুক্তিযোদ্ধা, সামরিক কর্মকর্তা-সৈনিকদের বেলায়ও প্রযোজ্য। মুক্তিযোদ্ধাদেরও হতাশা ছিল, আমরা কিসের জন্য যুদ্ধ করলাম। এ রকম রাজনীতি ও শাসনের জন্য যুদ্ধ করিনি। সুতরাং এ ক্ষোভটা সবার মধ্যে ছিল। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পটভূমি নিতান্ত সরল ছিল না। আন্তর্জাতিক শক্তিগুলোর অবস্থান ছিল সংঘাতময়। অভ্যন্তরীণ ঘটনাবলিরও ছিল নানামুখী স্রোত।.

সদগুরু - সধগুরু কথন
জীবনে যা কিছু লক্ষ্য থাকুক না কেন, সেটাকে অর্জন করার জন্য যতক্ষণ না তুমি তাড়াহুড়ো করবে। তাহলে যেটা তোমার কাছে ছিলো সেটাও তোমার অনেক দূরে চলে যাবে। সাদগুরু

সদগুরু - সধগুরু কথন
তোমার অধিকাংশ ইচ্ছাই বাস্তবে তোমার নিজের ইচ্ছা হয়না । তুমি শুধু সেইসব ইচ্ছাকে তোমার সামাজিক পরিবেশ থেকে নিয়ে থাকো.

সদগুরু - সধগুরু কথন
ধ্যানের মাধ্যমে তুমি যখন বুঝবে তোমার ভিতরে অনেক সীমাবদ্ধতা আছে আর সেগুলো সবই তোমার বানানো। তখনই তোমার ভিতর সেই সীমাবদ্ধতা গুলোকে ভাঙ্গার ইচ্ছা তৈরী হবে।

সদগুরু - মৃত্যু - হয়ে উঠুন প্রকৃত জীবনমুখী
একমাত্র যদি আপনি জানেন যে আপনি মরনশীল - তবেই আপনি এই জীবনটা সত্যিকারের উপভোগ করবেন এবং আনন্দের সাথে জীবনে চলতে পারবেন। আপনার যদি প্রতিনিয়ত এটা মনে থাকে, তাহলে এই গোটা জীবন প্রক্রিয়াটা অর্থহীন মানসিক ঘুরপাক ও পার্থিব জটিলতা থেকে বেরিয়ে আসবে এবং সবকিছুকে উপলব্ধি করতে চাইবে। এটা চরম সজাগ হয়ে উঠবে। আপনার জীবন সহজাতভাবেই এসবকিছুর উর্দ্ধে কিছু খুঁজবে৷ আধ্যাত্মিক প্রক্রিয়া আপনার জন্য স্বাভাবিক উন্নতির এক প্রক্রিয়া হয়ে দাঁড়াবে - জোর করে করার দরকার হবে না।.

সদগুরু - এক চিরনূতন অস্তিত্ব - উপলব্ধি, মন এবং অস্তিত্ব ২
অস্তিত্ব সর্বদাই নতুন - এটি কেবলমাত্র এই মুহুর্তেই রয়েছে। এটি সৃষ্টি হয়, বিলীন হয়, আবার সৃষ্টি হয়। পুরো সৃষ্টিই এই নীতির উপর ভিত্তি করে রয়েছে। অস্তিত্বে একমাত্র যে জিনিসটি "পুরানো" কে বয়ে বেড়ায় সেটি হল আপনার মন। আপনি যখন নিজের মনের মধ্য দিয়ে কাজ করেন তখন সমস্ত কিছু - বস্তু এবং মানুষ - পুরানো হয়ে যায়। আপনি যদি সবকিছুকে যেমন আছে তেমনটি দেখেন, তবে সবকিছু সর্বদাই সজীব।.

সদগুরু - এক চিরনূতন অস্তিত্ব - উপলব্ধি, মন এবং অস্তিত্ব ১
পুরো অস্তিত্বটা সর্বদাই একেবারে নতুন। প্রতিটি মুহুর্তে আপনি যাকিছু দেখছেন- তা বিলীন হয়ে যাচ্ছে, আবার একটা কিছু তৈরী হচ্ছে, লক্ষ লক্ষ বার এটা ঘটে চলেছে। এই কারণেই গৌতম বুদ্ধ 'অনিত্য' এবং আদি শঙ্করাচার্য 'মায়ার' কথা বলেছিলেন। সবকিছু সত্যিই সবসময় সেখানে নেই। প্রতি সেকেন্ডে সবকিছু বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছে, একসাথে আসছে, বিচ্ছিন্ন হচ্ছে আবার মিলিত হচ্ছে - লক্ষাধিক বার ঘটে চলেছে।.

সদগুরু - মনকে এক কল্পবৃক্ষে রূপান্তরিত করা ৪
যোগিক লোককথায় একটি সুন্দর গল্প আছে। একজন ব্যক্তি হাঁটতে বেরিয়ে কোনওভাবে স্বর্গে পদার্পন করলেন । দীর্ঘ পথ চলার পরে তিনি কিছুটা ক্লান্ত বোধ করলেন এবং ভাবলেন, "যদি আমি কোথাও একটু বিশ্রাম নিতে পারতাম!" তিনি একটি সুন্দর গাছ দেখলেন, তার নীচে দুর্দান্ত নরম ঘাস। সে গিয়ে ঘাসের উপর শুয়ে পড়ল। ভাল করে ঘুমিয়ে, কয়েক ঘন্টা পর সে জেগে উঠলো। তখন সে ভাবলো, "ওহ! আমি ক্ষুধার্ত. আমি যদি কিছু খাবার পেতাম!" তার যেসমস্ত খাবার খেতে ইচ্ছে হচ্ছিল, সেগুলো সব তিনি চিন্তা করলেন এবং সেগুলো সব তাঁর সামনে উপস্থিত হল।.

সদগুরু - মনকে এক কল্পবৃক্ষে রূপান্তরিত করা ৩
যে মুহুর্তে আপনি জড় মনে কিছু শক্তির সঞ্চার করেন , এটি সক্রিয় হয়ে উঠবে, তবে এটি ছড়িয়ে যেতে পারে। আপনি যদি মনে আরও শক্তি সঞ্চার করেন, তবে মন এমন অবস্থায় আসবে -যেখানে মন এত ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকে না, তবে এটি দোদুল্যমান হয় - একদিন এটি এইভাবে, তো অন্য দিন সেইভাবে। মুহূর্তে মুহূর্তে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকার চেয়ে এটি একটি বিশাল উন্নতি, আপনি যদি এটিতে আরও শক্তি সঞ্চার করেন তাহলে এটি ধীরে ধীরে একমুখী হয়ে যায় - এটি খুবই ভাল। তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল মন একটি সচেতন প্রক্রিয়া হওয়া উচিত।.

সদগুরু - মনকে এক কল্পবৃক্ষে রূপান্তরিত করা ২
সরল মনের মানুষেরা শরীরের সমস্ত ক্রিয়াকলাপ তথাকথিত বুদ্ধিজীবী মানুষের চেয়ে অনেক বেশি ভাল সম্পাদন করেন; কারণ অশান্তি ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে কিছু বুদ্ধির প্রয়োজন। কিন্তু একটি অলস মনের মানুষ, মানুষ হবার অর্থ কী তা বোঝার সম্ভাবনার চেয়ে পাশবিক প্রকৃতির অনেক নিকটে থাকেন।.

সদগুরু - মনকে এক কল্পবৃক্ষে রূপান্তরিত করা
যন্ত্রের দিক থেকে এই অস্তিত্বের মধ্যে সবচেয়ে অলৌকিক জিনিসটি কম্পিউটার, গাড়ি বা মহাকাশযান নয়, এটি হ'ল মানব মন। আপনি যদি এটি সচেতনভাবে ব্যবহার করতে পারতেন তবে এটিই সবচেয়ে অলৌকিক জিনিস। আপনার মন পাঁচটি ভিন্ন অবস্থায় থাকতে পারে। এটা জড় হতে পারে। এর অর্থ এটি মোটেও সক্রিয় নয়, এটি প্রাথমিক অবস্থায় রয়েছে। জড় মন কোনও সমস্যা হয় না। যে খুব সাধারণ-মনের এবং যার বুদ্ধি এখনও সমৃদ্ধ নয় তার কোনও সমস্যা নেই। সে ভাল খায়, ভালো ঘুমায়। যারা চিন্তা করেন, তাদেরই ঘুমোতে সমস্যা হয় ।.

লালন বিশ্বসংঘ - ফকির লালন শাহ
"সবার উপরে মানুষ সত্য, তাহার উপরে নাই" -এই মুক্তমানব দর্শনের আলোকে মানুষকে ধর্ম, বর্ণ, গোত্র, জাত, পেশা, ভাষা ও রাষ্ট্রসীমার ভাগাভাগির ঊর্ধে ’মূল্যবান মহাসম্পদ' রূপে প্রতিষ্ঠার পথ রচনা করা।.